🚨ক্ষুধার্ত মানুষের বিরুদ্ধে নতুন গণহত্যা...
গাজা আজ সকাল: রাফাহ্র পশ্চিমে আমেরিকান সহায়তার অপেক্ষায় থাকা সাধারণ মানুষদের উপর দখলদার বাহিনীর নতুন ২৩ জন গণহত্যার পর শহীদদের হাসপাতাল আনা হচ্ছে।
#WitkoffMassacre
গাজা আজ সকাল: রাফাহ্র পশ্চিমে আমেরিকান সহায়তার অপেক্ষায় থাকা সাধারণ মানুষদের উপর দখলদার বাহিনীর নতুন ২৩ জন গণহত্যার পর শহীদদের হাসপাতাল আনা হচ্ছে।
#WitkoffMassacre
বাংগালী সুশীলরা পশ্চাৎপদ। কর্পোরেট ওয়ার্ল্ড এলজির দখলে ছিলো। ফরচুন ৫০০ কোম্পানীর ৯৫% এলজি বান্ধব ছিলো DEI (Diversity, Equality, Inclusive) এর পলিসির মাধ্যমে। খেয়াল করেন, এখানে কোন সেই শব্দগুলো নেই, তারপরও এলজিটিভি! ট্রাম্প এবং জনগণের বয়কটের ভয়ে বড় কোম্পানিগুলো নীতি পরিবর্তনে বাধ্য হয়। যেখানেই ইনক্লুসিভ নীতি সেখানেই ট্রাম্প বায়োলজি দিয়ে আঘাত করেছে। আর এ দেশের সুশীলরা (যেমন ড সলিমুল্লাহ খান, ড আনু মুহাম্মদ) বৃদ্ধ বয়সে এসে পা-য়ু-সং-গম-বাদী হয়ে উঠছেন।
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
আল-কাসসাম ঘোষণা করেছে যে ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে সরাসরি একটি হামার গাড়ি লক্ষ্য করে হামলা চালানোর পর ৩ জন ইহুদিবাদী সৈন্য নিহত এবং ২ জন আহত হয়েছে।
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
কিভাবে ইউক্রেনের FPV ড্রোন রাশিয়াতে হামলা চালিয়েছে তার একটি AI ফুটেজ
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
>>>এইমাত্র পাওয়া<<<
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আগুন। বিস্তারিত আসছে...
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আগুন। বিস্তারিত আসছে...
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
কিছুক্ষণ পূর্বে : ত্রাণ নিতে আসা ভিড়ের মধ্যে ইজরায়েলী অতর্কিত হামলায় শহীদ ৭।
গাজার পশ্চিমে রিমাল এলাকায়
গাজার পশ্চিমে রিমাল এলাকায়
গাজা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।
৫৫,০০০’র বেশি বেসামরিক মানুষ নিহত, যার মধ্যে রয়েছে ১৫,০০০’র বেশি শিশু ও ৯,০০০ নারী; ১৯ লক্ষ মানুষ গৃহহীন।
২১ লক্ষ মানুষ অনাহারের মুখে, হাসপাতালগুলো ভেঙে পড়ার পথে।
৫৫,০০০’র বেশি বেসামরিক মানুষ নিহত, যার মধ্যে রয়েছে ১৫,০০০’র বেশি শিশু ও ৯,০০০ নারী; ১৯ লক্ষ মানুষ গৃহহীন।
২১ লক্ষ মানুষ অনাহারের মুখে, হাসপাতালগুলো ভেঙে পড়ার পথে।
ঈদুল আজহাকে ঘিরে ভারতের মহারাষ্ট্রে পশুবাজার বন্ধের নির্দেশ, সমালোচনার ঝড়
আগামী ৭ জুন ঈদুল আজহা। তার আগেই মহারাষ্ট্র গোসেবা আয়োগ রাজ্যের সকল কৃষি বিপণন সমিতিকে (APMC) নির্দেশ দিয়েছে, ৩ জুন থেকে ৮ জুন পর্যন্ত পশুবাজার বন্ধ রাখতে। এর ফলে ঈদের আগে গরু, ছাগল, ভেড়া—সব ধরনের পশু কেনাবেচা বন্ধ থাকবে।
এই পদক্ষেপ ঘিরে ইতোমধ্যেই সমালোচনা শুরু হয়েছে। বিভিন্ন মহল প্রশ্ন তুলেছে, ঈদের ঠিক আগের সপ্তাহেই সব পশুর কেনাবেচা বন্ধ করে দেওয়ার উদ্দেশ্য কী?
মহারাষ্ট্র সরকার এখনও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা দেয়নি। (hn)
আগামী ৭ জুন ঈদুল আজহা। তার আগেই মহারাষ্ট্র গোসেবা আয়োগ রাজ্যের সকল কৃষি বিপণন সমিতিকে (APMC) নির্দেশ দিয়েছে, ৩ জুন থেকে ৮ জুন পর্যন্ত পশুবাজার বন্ধ রাখতে। এর ফলে ঈদের আগে গরু, ছাগল, ভেড়া—সব ধরনের পশু কেনাবেচা বন্ধ থাকবে।
এই পদক্ষেপ ঘিরে ইতোমধ্যেই সমালোচনা শুরু হয়েছে। বিভিন্ন মহল প্রশ্ন তুলেছে, ঈদের ঠিক আগের সপ্তাহেই সব পশুর কেনাবেচা বন্ধ করে দেওয়ার উদ্দেশ্য কী?
মহারাষ্ট্র সরকার এখনও এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা দেয়নি। (hn)
#EXCLUSIVE
অ্যাক্সিওসের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,
👉 যুক্তরাষ্ট্র ইরানকে যে সর্বশেষ প্রস্তাব দিয়েছে, তাতে ইউরেনিয়ামের 'শূন্য সমৃদ্ধকরণ' বা ‘zero enrichment’-এর কোনো দাবি অন্তর্ভুক্ত ছিল না।
বরং ইরানকে একটি সীমিত হারে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিজস্ব মাটিতে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অনুমতি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
যদি অ্যাক্সিওসের এই প্রতিবেদন সঠিক হয়, তাহলে এটি দুটি দিক থেকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ:
১. এটি প্রমাণ করে যে ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র তার পূর্বঘোষিত ‘রেড লাইন’ থেকে সরে এসে আপস করতে প্রস্তুত।
২. ইরান এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার জন্য একটি খসড়া প্রস্তুত করছে—যদিও এই প্রস্তাবে ইরানকে নিজস্ব ভূখণ্ডে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
তাহলে ইরান কেন এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করবে?
→ সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্র এখনও চাচ্ছে যে, ইরানের বিদ্যমান ইউরেনিয়াম মজুত বিদেশে সরিয়ে নেওয়া হোক—যা একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন ইস্যু এবং ইরান এটিকে সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করে।
[mh]
অ্যাক্সিওসের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,
👉 যুক্তরাষ্ট্র ইরানকে যে সর্বশেষ প্রস্তাব দিয়েছে, তাতে ইউরেনিয়ামের 'শূন্য সমৃদ্ধকরণ' বা ‘zero enrichment’-এর কোনো দাবি অন্তর্ভুক্ত ছিল না।
বরং ইরানকে একটি সীমিত হারে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিজস্ব মাটিতে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অনুমতি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
যদি অ্যাক্সিওসের এই প্রতিবেদন সঠিক হয়, তাহলে এটি দুটি দিক থেকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ:
১. এটি প্রমাণ করে যে ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র তার পূর্বঘোষিত ‘রেড লাইন’ থেকে সরে এসে আপস করতে প্রস্তুত।
২. ইরান এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার জন্য একটি খসড়া প্রস্তুত করছে—যদিও এই প্রস্তাবে ইরানকে নিজস্ব ভূখণ্ডে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
তাহলে ইরান কেন এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করবে?
→ সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্র এখনও চাচ্ছে যে, ইরানের বিদ্যমান ইউরেনিয়াম মজুত বিদেশে সরিয়ে নেওয়া হোক—যা একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন ইস্যু এবং ইরান এটিকে সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করে।
[mh]