🔻👉 Shujai'ya এরিয়ায়, নজরদারি মিশনের সময় ১টি ইজ্রাইলি EVO MAX 4T ড্রোন শট ডাউন করেছে মুজাহিদীন ব্রিগেড যোদ্ধারা।

🔻👉 ফাইটিং লাইন থেকে ফেরার পর, আল-কাসসাম ব্রিগেড যোদ্ধারা রিপোর্ট করেছেন,

২টি ইজ্রাইলি ট্যাংক'কে "Al-Yassin 105" শেল দ্বারা টার্গেট করা হয়।
এতে ১টি ট্যাংকে আগুন ধরে যায়!

বেইত লাহিয়ার Aslan এরিয়ায়, গত ২৪ তারিখ এই অপারেশন চালানো হয়!

🔻👉 বেইত লাহিয়ায়,
১টি বিল্ডিংয়ে অবস্থানরত একদল ইজ্রাইলি সন্ত্রাসী সেনাদেরকে ১টি এন্টি-পার্সোনেল শেল দ্বারা টার্গেট করেছে আল-কাসসাম ব্রিগেড যোদ্ধারা।

দেখুন | একটি ভিডিও ক্লিপ যা এক ইসরায়েলি সেনা প্রকাশ করেছে, যেখানে দক্ষিণ খান ইউনুস শহরের মোরাগ এলাকায় "আল-শাআর মিল" ধ্বংস করার দৃশ্য দেখা যাচ্ছে।
#ভিডিও #গাজা_যুদ্ধ

দেখুন | বসতি স্থাপনকারীরা আল-আকসা মসজিদের বাব আল-আমুদ (দামেস্ক গেট) এর সামনে "পতাকা নাচ" পরিবেশন করছে।
#সংবাদ #গাজা_যুদ্ধ

ইসরায়েলি সম্প্রচার কর্তৃপক্ষ: সরকার সর্বোচ্চ ৪৫০,০০০ রিজার্ভ সেনা ডাকার অনুমোদন দিয়েছে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তারা গাজা উপত্যকা থেকে ছোড়া একটি রকেট গ্লিলাফ অঞ্চলে প্রবেশের আগেই আটকাতে সক্ষম হয়েছে।
#সংবাদ #গাজা_যুদ্ধ

তৎকালীন | চ্যানেল ১৪ এক ইসরায়েলি সূত্রের বরাতে জানিয়েছে: ইসরায়েল হামাসের প্রস্তাব — ১০ জন বন্দিমুক্তি ও ৭০ দিনের যুদ্ধবিরতি, যেখানে যুদ্ধ শেষ করার ব্যাপারে ওয়াশিংটনের নিশ্চয়তা ছিল — তা প্রত্যাখ্যান করেছে।

মিয়াদিন চ্যানেল | জরুরি:

দখলদার ফিলিস্তিন: গাজায় মিয়াদিনের প্রতিবেদক: আজ ভোর থেকে ইসরায়েলি হামলায় ৩২ জন শহীদ হয়েছেন।

মিয়াদিনের প্রতিবেদক: গাজার পূর্বাঞ্চলে ইসরায়েলি মোতাবেকি হামলা চলছে।

মিয়াদিনের প্রতিবেদক: দখলদারদের বিমান এক আবাসিক ভবন লক্ষ্য করে রুখুমত্মক হামলা চালিয়েছে, গাজার আল থওরা স্ট্রিটে থাইল্যান্ড মোড়ের বিপরীতে।

মিয়াদিনের প্রতিবেদক: গাজার কেন্দ্রে, ফিলিস্তিন স্টেডিয়ামের কাছে একটি আবাসিক ভবনে হামলায় শহীদ ও আহত হয়েছে।

গাজার মিয়াদিন প্রতিবেদক: বিনি সুহেলা ও খান ইউনিস শহরের পূর্বাংশে ইসরায়েলি মোতাবেকি গোলাবর্ষণ।

মিয়াদিনের প্রতিবেদক: দখলদারদের বিমান গাজার পশ্চিম আল থওরা স্ট্রিটে আশ্রয়প্রাপ্ত শরণার্থীদের কাছে একটি আবাসিক ভবনে হামলা চালিয়ে ৪ জন শহীদ ও বহু আহত করেছে।

মিয়াদিনের প্রতিবেদক: গাজার পূর্বাঞ্চলে শক্তিশালী বোমা হামলা।

মিয়াদিনের প্রতিবেদক: গাজার উত্তরের পশ্চিমাঞ্চলে দখলদার বাহিনী ও ড্রোন থেকে গুলি চালানো হচ্ছে।

মিয়াদিনের প্রতিবেদক: দখলদার বাহিনী গাজার উত্তরে বেত লাহিয়া শহরে, পূর্ব গাজার শহরের আল শুজাইয়া ও আল তিফাহ এলাকায় আবাসিক বাড়িঘর ধ্বংস করছে।

মিয়াদিনের প্রতিবেদক: গাজার দক্ষিণের খান ইউনিস শহরের আল কারারা গ্রামে দখলদার বাহিনী আবাসিক ভবন ধ্বংস করেছে।

মিয়াদিনের প্রতিবেদক: দখলদার বাহিনী গাজার আল দরজ এলাকায় আশ্রয় নেওয়া শরণার্থীদের জন্য ব্যবহৃত একটি স্কুলে বোমা হামলা চালিয়েছে।

স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম: দখলদার বাহিনী পশ্চিম তীরে রামাল্লাহ শহর দখল করেছে।

স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম: দখলদার বাহিনী পশ্চিম তীরে হেবরন এর উত্তরাঞ্চলের সাইর ও শিউখ শহর দখল করেছে।

মিয়াদিনের প্রতিবেদক: গাজার আল দরজ এলাকায় শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়া স্কুলে হামলায় প্রাথমিক তথ্য অনুসারে ১৫ জন শহীদ হয়েছে।

স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম: গাজার মধ্যের মঘাজি শরণার্থী শিবিরে একটি ছাউনিতে হামলায় একজন শহীদ ও আহত হয়েছে।

স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম: গাজার আল দরজ এলাকার শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়া স্কুলে দখলদার বাহিনীর নির্মম হামলায় ২০ জনের বেশি শহীদ হয়েছে।

মিয়াদিনের প্রতিবেদক: গাজার পূর্বাঞ্চলে একটি শক্তিশালী ইসরায়েলি বিমান হামলা।

মিয়াদিনের প্রতিবেদক: আল দরজ এলাকার শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়া স্কুলে হামলায় শহীদ সংখ্যা বেড়ে ২৫ হয়েছে।

মিয়াদিনের প্রতিবেদক: গাজার দক্ষিণ খান ইউনিস শহরের পূর্বাঞ্চলে শক্তিশালী ইসরায়েলি মোতাবেকি গোলাবর্ষণ চলছ

মিয়াদিন চ্যানেল | জরুরি:

দখলদার ফিলিস্তিন: গাজার মিয়াদিন প্রতিবেদক: দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরের পশ্চিম কারারা এলাকায় ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় একজন শহীদ হয়েছে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়: গত ২৪ ঘণ্টায় গাজা হাসপাতালগুলোতে ৩৮ জন শহীদ ও ১৬৯ জন আহত ভর্তি হয়েছে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়: ৭ অক্টোবর ২০২৩ থেকে ইসরায়েলি আগ্রাসনে মোট শহীদ হয়েছে ৫৩,৯৭৭ এবং আহত ১,২২,৯৬৬ জন।

গাজার মিয়াদিন প্রতিবেদক: ইসরায়েলি বাহিনী উত্তর গাজার জাবালিয়া শিবিরের পূর্বাংশে বিমান হামলা চালিয়েছে।

গাজার মিয়াদিন প্রতিবেদক: জাবালিয়া উত্তরে একটি বাড়িতে ইসরায়েলি হামলায় ৬ জন শহীদ হয়েছে।

গাজার মিয়াদিন প্রতিবেদক: খান ইউনিস শহরের পূর্বাংশে আবসান আল জদিদা গ্রামে একটি বাড়িতে বিমান হামলা হয়েছে।

মিয়াদিন প্রতিবেদক: ইসরায়েলি বাহিনী গাজার পশ্চিমাঞ্চল শাতি শিবিরে পত্রিকা ফেলে দিয়েছে যার ওপর লেখা ছিল “যুদ্ধ শেষ হতে চলেছে।”

মিয়াদিন প্রতিবেদক: ওই পত্রিকাগুলো ফিলিস্তিনি জনতার মাঝে প্রতিরোধবিরোধী উত্তেজনা সৃষ্টির জন্য এবং গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে ছাড়া হয়েছে।

আল কুদস সারাইয়া: খান ইউনিসের উত্তর-পূর্বে আল-মআরি স্কুলের আশপাশে ইসরায়েলি সেনা ও যানবাহনের উপর ভারী মাওন গোলাবর্ষণ চালিয়েছে।

আল কুদস সারাইয়া: আহত সৈন্যদের সরানোর জন্য হামলা স্থলে ধোঁয়া বোমা ফেলা হয় এবং হেলিকপ্টার অবতরণ করে।

কাতায়েব আল কাসম: বেত লাহিয়া এলাকার আসলান এলাকায় ইসরায়েলি দুটি ট্যাংক লক্ষ্য করে “ইয়াসিন ১০৫” গোলা ছুঁড়ে একটির মধ্যে আগুন লেগেছে।

দখলদার সরকার সিলওয়ান এলাকার “দাউদ সিটি” নামক বসতি স্থানে নেতানয়াহুর নেতৃত্বে একটি বৈঠক করছে।

গাজার মিয়াদিন প্রতিবেদক: খান ইউনিস শহরের উত্তরাঞ্চল আল-কারারা গ্রামে ইসরায়েলি আর্টিলারি হামলা চলছে।

ইসলামী জিহাদ: দখলদারদের আগ্রাসন এবং বেন গফিরের আল কুদস ও আল আকসায় হস্তক্ষেপ মুসলমানদের অনুভূতিতে স্পষ্ট অপমান।

ইসলামী জিহাদ: এসব উত্তেজনামূলক কর্মসূচি দ্বারা দখলদাররা আল আকসায় নিজেদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা ও বিভাজনের চেষ্টা করছে।

ইসলামী জিহাদ: এই লঙ্ঘনের পরিণতি দখলদার সরকারকেই বহন করতে হবে, আর আরব দেশগুলো ও সরকারগুলোর নীরবতা নিন্দনীয়।

মিয়াদিন প্রতিবেদক: দখলদার বিমান হামলায় উত্তর-পশ্চিম গাজার আল আশকার স্ট্রিটে ৪ জন শহীদ ও এক শিশু মারাত্মক আহত হয়েছে।

দখলদার বাহিনী “জাহাদি আল-আলাম” নামের বিক্ষোভের সময় আল কুদস শহরের বিভিন্ন এলাকায় নিরাপত্তা অবরোধ আরোপ করেছে।

শতাধিক ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারী আল কুদসের বাব আল আমুদ গেট এলাকায় এক ফিলিস্তিনি যুবককে হামলা করেছে।

বসতি স্থাপনকারীরা “জাহাদি আল-আলাম” মিছিলে অংশ নিয়ে উত্তেজক মিছিল করেছে।

২১১৮ বসতি স্থাপনকারী আল আকসা মসজিদে প্রবেশ করেছে, যা আল কুদস দখলের স্মরণে অনুষ্ঠিত হয়।

বসতি স্থাপনকারীরা আল কুদসের বাব আল আমুদ এলাকায় “হোরা” নামক ইহুদি নৃত্য পরিবেশন করেছে।

বসতি স্থাপনকারীরা আল কুদসের বাব আল আমুদ এলাকায় “জাহাদি আল-আলাম” মিছিল শুরু করেছে, সেখানে নিরাপত্তা তৎপরতা জোরদার।

স্থানীয় সূত্র: আল কুদসের আত তুর এলাকায় অজানা কারণে একটি আগুন লেগেছে।

কাতায়েব আল কাসম: বেত লাহিয়া উত্তরাঞ্চলের পঞ্চম আল কারা এলাকায় একটি বাড়ির মধ্যে অবস্থানরত ইসরায়েলি বাহিনীকে ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষা গোলায় লক্ষ্য করেছে।

বসতি স্থাপনকারীরা আল কুদসের পুরনো শহরের দোকান-পাটে হামলা চালিয়েছে।

বসতি স্থাপনকারীরা রামাল্লাহর পূর্বাঞ্চলের আইন সামিয়া গ্রাম পার্শ্ববর্তী ফিলিস্তিনি জমিতে আগুন জ্বালিয়েছে।

বসতি স্থাপনকারীরা আল কুদসের পুরনো শহরের নারীদের ও বয়স্কদের ওপর হামলা চালিয়েছে।

গাজার মিয়াদিন প্রতিবেদক: আজ ভোর থেকে ইসরায়েলি হামলায় গাজার বিভিন্ন এলাকায় ৮৪ জন শহীদ হয়েছে।

দখলদারদের নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণে আল আকসা মসজিদের প্রাঙ্গণে আজ নামাজীরা অনুপস্থিত ছিলো, একই সময়ে মসজিদে প্রবেশের চেষ্টা চলছে।

গাজার মিয়াদিন প্রতিবেদক: দক্ষিণ খান ইউনিস শহরের বিভিন্ন এলাকায় ইসরায়েলি আর্টিলারির গোলাবর্ষণ চলছে।

আল কুদস ইসলামী ওয়াকফ: আজ সকাল থেকে আল আকসায় প্রবেশকারী বসতি স্থাপনকারীর সংখ্যা বেড়ে ২০৯২ জনে পৌঁছেছে।

বেন গফির আল কুদসে “জাহাদি আল-আলাম” মিছিলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আল আকসা মসজিদে প্রবেশের জন্য উত্তেজনা সৃষ্টি করছেন।

বেন গফির বলেছেন, ইহুদি প্রার্থনা ও সম্পূর্ণ নিবেদন আল আকসা মসজিদে অনুমোদিত।

মিয়াদিন প্রতিবেদক: গাজার দক্ষিণ খান ইউনিসে ইসরায়েলি আর্টিলারির গোলাবর্ষণ চলছে।

“ওয়াফা” সংবাদ সংস্থা: বসতি স্থাপনকারীরা আল শেইখ জরাহ এলাকায় ইউনরাও অফিসে ঢুকে সেখানে নিয়ন্ত্রণ দাবি করেছে।

বসতি স্থাপনকারীরা আল কুদসের বাব আল আমুদ এলাকায় “জাহাদি আল-আলাম” মিছিল শুরু করেছে, যেখানে নিরাপত্তা জোরদার।

মিয়াদিন প্রতিবেদক: গাজার দক্ষিণ-পূর্ব আল জায়তুন এলাকায় শাফউত রেস্টুরেন্টের কাছে একটি বাড়িতে ইসরায়েলি বিমান হামলা হয়েছে।

মিয়াদিন প্রতিবেদক: মধ্য গাজার দীর আল বালাহ এলাকায় আশ্রয় নেওয়া শরণার্থীদের একটি ছাউনিতে ইসরায়েলি হামলায় একজন শহীদ এবং আহত হয়েছে।

মিয়াদিন প্রতিবেদক মহিলা: বেন গফির হাজার হাজার বসতি স্থাপনকারীর সঙ্গে আল কুদসের বাব আল আমুদ এলাকায় পৌঁছেছেন, যেখানে স্থানীয় ফিলিস্তিনিরা তাদের প্রতিরোধ করছে

মুসলমানরা যেখানে মসজিদুল আকসায় প্রবেশ করতে পারছে না, সেখানে দলবেঁধে ইহুদীরা তাদের নাপাক দেহ নিয়ে মসজিদুল আকসার প্রাঙ্গণ মাড়াচ্ছে।

সরকার কেন যে এই জায়গাগুলোতে কঠোর হতে পারে না সেটাই বুঝতে পারছি না।

সবার সাথে ঝগড়ায় জড়াতে নেই

এই হলো লাস্ট খবর। মার্কিন প্রস্তাবে হামাস চূড়ান্তভাবে সম্মতি জানাইছে। ৭০ দিনের জন্য যুদ্ধ বিরোধী হবে তার মধ্যে ১০ জন যুদ্ধবন্দি ফেরত যাবে এবং ১৬টি বডি। দশজনের পাঁচজন প্রথম দিনেই মুক্তি পাবে এবং পাঁচ জন মুক্তি পাবে শেষ দিন। বিপরীতে কয়েকশো ফিলিস্তিনি মুক্তি পাবে এবং প্রতিদিন ১ হাজার করে ত্রাণের ট্রাক ইসরায়েল গাজায় ঢুকতে দিবে। তবে আমেরিকান প্রেসিডেন্ট এর পক্ষ থেকে এই গ্যারান্টি থাকবে যে, ইসরাইল আর যুদ্ধে আসবে না। মানে যুদ্ধ শেষ করার দায়িত্ব ট্রাম্প নিচ্ছেন।

বাকি আল্লাহ ভরসা। এখন ইসরায়েলের পক্ষ থেকে কি উত্তর আসে দেখা যাক।

মনজুরুল হক