ইউক্রেনের খারকিভ সীমান্তে রাশিয়ার ৫০,০০০ সেনা জড়ো হয়েছে

এই সেনা দলে রাশিয়ার সেনাবাহিনীর এলিট ফোর্স ও প্যারাট্রুপারও রয়েছে।

এটি একটি সম্ভাব্য বড় ধরণের অগ্রাভিযানের ইঙ্গিত দিচ্ছে।

-স্কাই নিউজ
[mh]

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা ও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোয়ানের মধ্যে বৈঠক সম্পন্ন

• আলোচনায় মূলত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা এবং সিরিয়ায় ইসরায়েলি সামরিক অভিযান নিয়ে আলোচনা হয়।

• প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বলেন: “সিরিয়ার জন্য উজ্জ্বল দিন অপেক্ষা করছে। তুরস্ক তার প্রতিবেশীকে সকল খাতে সমর্থন দিয়ে যাবে।”

• সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারা পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে তুরস্কের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
[mh]

খারকিভ অঞ্চলের ইউক্রেনীয় অবস্থানগুলিতে গাইডেড বোমা সহ বড়সড় পরিমাণে বিমান হামলা চালাচ্ছে রাশিয়া।
[mh]

ট্রাম্প ইউক্রেনকে সমর্থন থেকে সরে আসায় এবং শান্তি উদ্যোগ স্থবির হয়ে পড়ায়, ইউরোপীয় নেতারা কিয়েভকে অস্ত্র সরবরাহ অব্যাহত রাখতে নিজেরাই মার্কিন অস্ত্র কেনার পথ খুঁজছেন।

মূলত পর্যাপ্ত মজুত বা উৎপাদন সক্ষমতা না থাকায়, ইউরোপ এখন আমেরিকান অস্ত্র ব্যবস্থার কথা চিন্তা করছে।

সূত্র: ব্লুমবার্গ
[mh]

//৮২% ইসরায়েলি ইহুদি গাজাবাসীদের তাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে//

হা'আরেতজ পত্রিকায় প্রকাশিত একটি নতুন জরিপে দেখা গেছে,

👉 ৮২ শতাংশ ইসরায়েলি ইহুদি চান গাজার ফিলিস্তিনিদের জোর করে তাড়িয়ে দেওয়া হোক।

👉 প্রায় অর্ধেক মানুষ মনে করেন, বাইবেল অনুযায়ী যেরিহো দখলের মতোই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

👉 আর ৫৬ শতাংশ ইসরায়েলি নাগরিক চান, ইসরায়েলের ভেতরে থাকা ফিলিস্তিনিদেরও তাড়িয়ে দেওয়া হোক।

এই জরিপটি ২০২৪ সালের মার্চ মাসে পেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য করা হয়েছিল।
এতে দেখা গেছে, ২০০৩ সালের পর থেকে ফিলিস্তিনিদের জোর করে তাড়ানোর পক্ষে সমর্থন অনেক বেড়েছে।
[mh]

২০২৪ সালে বিশ্বে ইসরায়েলে পণ্য রপ্তানি করা দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষে চীন।

➡️ উল্লেখ্য, তুরস্কও ইসরায়েলে পণ্য রপ্তানি করা বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি দেশগুলোর একটি।
— যদিও প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছিলেন, কিন্তু বাস্তবে ভিন্ন চিত্রই দেখা যাচ্ছে।

- আল জাজিরা
[mh]

Good Point 💖

⚪🟢 ভারতের একটি গোয়েন্দা ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী।

#PAKISTAN #INDIA

গাজায় আরও একটি ভয়াবহ গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল: একজন মা তাঁর ৯ সন্তানকে হারিয়েছেন!

গাজা উপত্যকার খান ইউনিসের আল-নাসের হাসপাতালের কর্মরত চিকিৎসক আলা আল-নেজ্জারের বাড়িতে ভয়াবহভাবে বোমাবর্ষণ করেছে সন্ত্রাসী দখলদার ইসরায়েল।

হাসপাতালে কর্তব্যরত অবস্থায় থাকা আল-নেজ্জার বোমা হামলায় তাঁর নয় সন্তানকে একসাথে হারিয়েছেন। শিশুরা আগুনে পুড়ে শহীদ হয়েছে।

#Gaza #PALESTINE #GazaGenocide #Israel

🟢 হামাস:

- সন্ত্রাসী দখলদার বাহিনী গাজা উপত্যকার খান ইউনিসে অবস্থিত আল-নাসের হাসপাতালের চিকিৎসক আলা আল-নাজ্জারের বাড়িতে বিমান হামলা চালিয়েছে।

- আল-নাজ্জার যখন হাসপাতালে তার দায়িত্ব পালন করছিলেন, তখন তার নয়টি সন্তান শহীদ হন দখলদার বাহিনীর এই নৃশংস গণহত্যায়।

- এই ভয়াবহ অপরাধ দখলদারদের বিকৃতি স্বভাব এবং নেতানিয়াহু ও তার খুনি চক্রের অন্তর্নিহিত প্রতিশোধস্পৃহাকে স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত করে। এই চক্রটি কোনো নৈতিক বা মানবিক মূল্যবোধের তোয়াক্কা না করে ঠাণ্ডা মাথায় গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে।

- আমরা জোর দিয়ে বলছি, এসব অপরাধ কখনো ভুলে যাওয়া হবে না এবং অপরাধীরাও বিচার এড়িয়ে যেতে পারবে না।

- এই ফ্যাসিস্ট দখলদারিত্ব, তার প্রতিটি প্রতীক ও অপরাধীর সাথে নিয়ে ইনশাআল্লাহ ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে। শহীদদের রক্ত তাদের শেষ অবধি অভিশাপের মতো অনুসরণ করবে।

#Gaza #PALESTINE #GazaGenocide #Hamas #Israel

সিরিয়ান শিশুকে নৃশংস নির্যাতন ও হত্যা!

১৩ বছর বয়সী সিরীয় বালক হামজা আল-খতিবকে আসাদের নিরাপত্তা বাহিনী কর্তৃক নির্মম নির্যাতন করে হত্যার ১৪ বছর (মে ২০১১ সাল) পূর্ণ হয়েছে।

হামজাকে ২০১১ সালে ২৯ শে এপ্রিল দারআ প্রদেশের পূর্ব সাইদায় একটি বিক্ষোভের সময় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। প্রায় এক মাস পর, ২৪শে মে হামজার দেহ তার পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তার দেহ চরম নির্যাতনে মারাত্মকভাবে বিকৃত হয়েছিল।

হামজা আসাদের নিরাপত্তা বাহিনীর হেফাজতে প্রায় এক মাস কাটিয়েছিলেন এবং অবশেষে যখন তারা তার মৃতদেহ পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেয়, তখন তার দেহে কেবলই নৃশংস নির্যাতনের চিহু ফুটে উঠছিল;

❝তার পায়ে আঘাতের চিহু, ক্ষত এবং হাঁটু পুড়ে ছাই হয়েছিলো, কনুই, মুখে বৈদ্যুতিক ডিভাইস দিয়ে শক দেওয়া এবং উভয় বাহুতে গুলি করা হয়েছিলো।

হামজার ঘাড় ভেঙ্গে দেওয়া হয়েছিলো এবং বুকে একটি গভীর পোড়া চিহ্ন ছিল, চোখ ফুলে কালো জখম হয়ে গিয়েছিল। তার যৌনাঙ্গ কেটে ছিন্নভিন্ন করা হয়েছিলো।❞

DECODING আয়নাঘর, আওয়ামী রেজিম এবং "র"

#BREAKING #GAZA #RAFAH

রাফাহ, গাজা শহরটি ইসরায়েলের হামলায় ধ্বংস হয়ে গেছে।

#BREAKING #GAZA

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাদের সব নিয়মিত পদাতিক ও সাঁজোয়া ব্রিগেড গাজা উপত্যকায় মোতায়েন করেছে।

সূত্র: টাইমস অফ ইসরায়েল

৮২% ইসরায়েলি ইহুদি গাজাবাসীদের তাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে

হা'আরেতজ পত্রিকায় প্রকাশিত একটি নতুন জরিপে দেখা গেছে,

👉 ৮২ শতাংশ ইসরায়েলি ইহুদি চান গাজার ফিলিস্তিনিদের জোর করে তাড়িয়ে দেওয়া হোক।

👉 প্রায় অর্ধেক মানুষ মনে করেন, বাইবেল অনুযায়ী যেরিহো দখলের মতোই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

👉 আর ৫৬ শতাংশ ইসরায়েলি নাগরিক চান, ইসরায়েলের ভেতরে থাকা ফিলিস্তিনিদেরও তাড়িয়ে দেওয়া হোক।

এই জরিপটি ২০২৪ সালের মার্চ মাসে পেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য করা হয়েছিল।
এতে দেখা গেছে, ২০০৩ সালের পর থেকে ফিলিস্তিনিদের জোর করে তাড়ানোর পক্ষে সমর্থন অনেক বেড়েছে।

//দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর অন্যতম বড় অভিযানেও যুক্তরাষ্ট্রের হার//

The National Interest এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ইয়েমেনে বিমান অভিযান পরিচালনার সময় মার্কিন সামরিক বাহিনী একাধিক বিব্রতকর কৌশলগত পরাজয়ের শিকার হয়েছে।

ফিফথ-জেনারেশন স্টেলথ প্রযুক্তি সত্ত্বেও, F-35 যুদ্ধবিমান ইয়েমেনের আকাশে ধ্বংসের ঝুঁকিতে পড়েছিল।

"হুথি" বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে রেড সি মিশন ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে মার্কিন নৌবাহিনীর সবচেয়ে তীব্র যুদ্ধ অভিযান।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের হুথিদের সঙ্গে স্বাক্ষরিত যুদ্ধবিরতির চুক্তি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এক ধ্বংসাত্মক সামরিক পরাজয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

[সূত্র: The National Interest]