GAZA LIVE
পার্বত্য চট্টগ্রামে ভারতীয় সংযোগ ও অস্ত্রচক্রের হোতা: ‘ধর্মগুরু’র মুখোশে মনোগীত জুম্মো ছবিতে যাকে দেখা যাচ্ছে, তার নাম মনোগীত জুম্মো ওরফে করুণালঙ্ক ঠাকুজ্জে। বিস্তারিত পড়ুন নিচে....
পার্বত্য চট্টগ্রামে ভারতীয় সংযোগ ও অস্ত্রচক্রের হোতা: ‘ধর্মগুরু’র মুখোশে মনোগীত জুম্মো
ছবিতে যাকে দেখা যাচ্ছে, তার নাম মনোগীত জুম্মো ওরফে করুণালঙ্ক ঠাকুজ্জে।
তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামের একজন বৌদ্ধ ভিক্ষু। কিন্তু তার আরও ভয়ংকর পরিচয়—তিনি জেএসএস (জানতা সংহতি সমিতি) নামক পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠনের তথাকথিত “পররাষ্ট্রমন্ত্রী” এবং বর্তমানে ভারতে বসবাস করছেন।
সাদাসিধে ধর্মীয় পোশাকের আড়ালে তিনি সরবরাহ করছেন পার্বত্য চট্টগ্রামে ভারতীয় অস্ত্র। জেএসএস-এর হাতে যত অস্ত্র আসে, তার বড় অংশ আসে এই মনোগীতের মাধ্যমে।
তিনি দীর্ঘদিন ধরে পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে “রিপাবলিক অফ জুম্মল্যান্ড” নামক স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। ২০১৯ সালে তিনি নিজেই এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছিলেন যে, তিনি এই লক্ষ্য অর্জনে অঙ্গীকারবদ্ধ।
সম্প্রতি ভারতের মিজোরামে ২ কোটি টাকা মূল্যের অস্ত্রের চালান আটক করে মিজো পুলিশ। দোষ চাপানো হয় ইউপিডিএফ-এর উপর। কিন্তু মনোগীত জুম্মো নিজের ফেসবুকে এই অস্ত্রের বাজারদর, ব্ল্যাক মার্কেটের রেট, এবং পুরো হিসাবসহ পোস্ট দেয়—যা একজন ধর্মগুরুর কাছ থেকে অবিশ্বাস্য।
এই একই ব্যক্তি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতকে সমর্থনের আহ্বান জানিয়েছে। তার মতে, “বাংলাদেশ মুসলিম দেশ হিসেবে শক্তিশালী হলে দক্ষিণ এশিয়ায় বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানরা নির্যাতিত হবে”, তাই পাহাড়িদের ভারতকে সমর্থন করা উচিত।
তবে, কেউ যখন ভারতে খ্রিস্টান গির্জা দখল, বৌদ্ধগয়ার নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্ন তোলে, তখন মনোগীত ওই পোস্ট ডিলিট করে দেয়।
সম্প্রতি এক জেএসএস সদস্য ভারতের খড়কিতে তৈরি বুলেটের ছবি পোস্ট করে ফাঁস করে দেয় যে, এই গুলি পাহাড়ে এসেছে মনোগীতের মাধ্যমেই।
এখন জেএসএস হয়ে উঠেছে পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রধান হুমকি। সন্তু লারমা থেকে মনোগীত—সবাই এক লক্ষ্যেই কাজ করছে: পার্বত্য চট্টগ্রামকে ভারতের অংশ বানানো।
ইউপিডিএফ এবং জেএসএস—দুই সংগঠনই সশস্ত্র, তবে ইউপিডিএফ শুধু স্বায়ত্তশাসন চায়, আর জেএসএস চায় ভারতভুক্তি।
সম্ভবত বাংলাদেশ সরকার বিষয়টি বুঝতে পেরেছে। কারণ, সম্প্রতি ড. আলী রিয়াজের নেতৃত্বে একটি ডেলিগেশন ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমার নেতৃত্বাধীন দলের সঙ্গে বৈঠক করেছে। মনে হচ্ছে, সরকার এখন কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলছে। বাকিটা সময় বলবে।
- শাফিন রহমান
ছবিতে যাকে দেখা যাচ্ছে, তার নাম মনোগীত জুম্মো ওরফে করুণালঙ্ক ঠাকুজ্জে।
তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামের একজন বৌদ্ধ ভিক্ষু। কিন্তু তার আরও ভয়ংকর পরিচয়—তিনি জেএসএস (জানতা সংহতি সমিতি) নামক পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠনের তথাকথিত “পররাষ্ট্রমন্ত্রী” এবং বর্তমানে ভারতে বসবাস করছেন।
সাদাসিধে ধর্মীয় পোশাকের আড়ালে তিনি সরবরাহ করছেন পার্বত্য চট্টগ্রামে ভারতীয় অস্ত্র। জেএসএস-এর হাতে যত অস্ত্র আসে, তার বড় অংশ আসে এই মনোগীতের মাধ্যমে।
তিনি দীর্ঘদিন ধরে পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করে “রিপাবলিক অফ জুম্মল্যান্ড” নামক স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। ২০১৯ সালে তিনি নিজেই এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছিলেন যে, তিনি এই লক্ষ্য অর্জনে অঙ্গীকারবদ্ধ।
সম্প্রতি ভারতের মিজোরামে ২ কোটি টাকা মূল্যের অস্ত্রের চালান আটক করে মিজো পুলিশ। দোষ চাপানো হয় ইউপিডিএফ-এর উপর। কিন্তু মনোগীত জুম্মো নিজের ফেসবুকে এই অস্ত্রের বাজারদর, ব্ল্যাক মার্কেটের রেট, এবং পুরো হিসাবসহ পোস্ট দেয়—যা একজন ধর্মগুরুর কাছ থেকে অবিশ্বাস্য।
এই একই ব্যক্তি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতকে সমর্থনের আহ্বান জানিয়েছে। তার মতে, “বাংলাদেশ মুসলিম দেশ হিসেবে শক্তিশালী হলে দক্ষিণ এশিয়ায় বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানরা নির্যাতিত হবে”, তাই পাহাড়িদের ভারতকে সমর্থন করা উচিত।
তবে, কেউ যখন ভারতে খ্রিস্টান গির্জা দখল, বৌদ্ধগয়ার নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্ন তোলে, তখন মনোগীত ওই পোস্ট ডিলিট করে দেয়।
সম্প্রতি এক জেএসএস সদস্য ভারতের খড়কিতে তৈরি বুলেটের ছবি পোস্ট করে ফাঁস করে দেয় যে, এই গুলি পাহাড়ে এসেছে মনোগীতের মাধ্যমেই।
এখন জেএসএস হয়ে উঠেছে পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রধান হুমকি। সন্তু লারমা থেকে মনোগীত—সবাই এক লক্ষ্যেই কাজ করছে: পার্বত্য চট্টগ্রামকে ভারতের অংশ বানানো।
ইউপিডিএফ এবং জেএসএস—দুই সংগঠনই সশস্ত্র, তবে ইউপিডিএফ শুধু স্বায়ত্তশাসন চায়, আর জেএসএস চায় ভারতভুক্তি।
সম্ভবত বাংলাদেশ সরকার বিষয়টি বুঝতে পেরেছে। কারণ, সম্প্রতি ড. আলী রিয়াজের নেতৃত্বে একটি ডেলিগেশন ইউপিডিএফ নেতা মাইকেল চাকমার নেতৃত্বাধীন দলের সঙ্গে বৈঠক করেছে। মনে হচ্ছে, সরকার এখন কাঁটা দিয়ে কাঁটা তুলছে। বাকিটা সময় বলবে।
- শাফিন রহমান
ইসরাইলকে পাশ কাটিয়ে হামাসের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের চুক্তি নিয়ে ক্ষুব্ধ ইসরাইলি মন্ত্রীপরিষদ
ইসরায়েলি চ্যানেল ১৩-এর খবরে জানানো হয়েছে, বন্দি ইদান আলেকজান্ডারকে মুক্ত করার বিষয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে হামাসের সম্পাদিত চুক্তি নিয়ে নিরাপত্তা বৈঠকে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ইসরায়েলি মন্ত্রীরা।
প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বৈঠকে মন্তব্য করে,
ইসরায়েলকে একটি বিস্তৃত চুক্তির পথে ঠেলে দেওয়ার জন্যই ট্রাম্প প্রশাসন এই কৌশল বেছে নিয়েছে।
সেই সাথে জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী বেন-গভির কড়া অবস্থান নিয়ে বলে,
যদি তারা আমাদের পাশ কাটিয়ে এগোয়, তাহলে আমরাও হামাসের সঙ্গে কোনো চুক্তিতে যাবোনা।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে তেল আবিব ও ওয়াশিংটনের মধ্যকার সম্পর্ক আরও টানাপোড়েনের মধ্যে পড়েছে। যদিও নেতানিয়াহু সম্পর্ক স্বাভাবিক দেখানোর চেষ্টা করছে, বাস্তব পরিস্থিতি কিন্তু আরও জটিল হয়ে উঠছে।
ইসরায়েলি চ্যানেল ১৩-এর খবরে জানানো হয়েছে, বন্দি ইদান আলেকজান্ডারকে মুক্ত করার বিষয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে হামাসের সম্পাদিত চুক্তি নিয়ে নিরাপত্তা বৈঠকে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ইসরায়েলি মন্ত্রীরা।
প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বৈঠকে মন্তব্য করে,
ইসরায়েলকে একটি বিস্তৃত চুক্তির পথে ঠেলে দেওয়ার জন্যই ট্রাম্প প্রশাসন এই কৌশল বেছে নিয়েছে।
সেই সাথে জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী বেন-গভির কড়া অবস্থান নিয়ে বলে,
যদি তারা আমাদের পাশ কাটিয়ে এগোয়, তাহলে আমরাও হামাসের সঙ্গে কোনো চুক্তিতে যাবোনা।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে তেল আবিব ও ওয়াশিংটনের মধ্যকার সম্পর্ক আরও টানাপোড়েনের মধ্যে পড়েছে। যদিও নেতানিয়াহু সম্পর্ক স্বাভাবিক দেখানোর চেষ্টা করছে, বাস্তব পরিস্থিতি কিন্তু আরও জটিল হয়ে উঠছে।
সিরিয়ার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ভবনা:
📌 আমরা সিরিয়ার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার বিষয়ে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করছি।
📌 আমরা সিরিয়ার বিষয়ে তুরস্কের রাষ্ট্রপতি এরদোগানের সাথে একত্রে কাজ করব।
📌 এরদোগান সিরিয়ার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন। আমরাও সিরিয়াকে নতুন করে শুরু করার সুযোগ দিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার বিষয়টি বিবেচনা করব।
📌 আমরা সিরিয়ার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার বিষয়ে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করছি।
📌 আমরা সিরিয়ার বিষয়ে তুরস্কের রাষ্ট্রপতি এরদোগানের সাথে একত্রে কাজ করব।
📌 এরদোগান সিরিয়ার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন। আমরাও সিরিয়াকে নতুন করে শুরু করার সুযোগ দিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার বিষয়টি বিবেচনা করব।
Media is too big
VIEW IN TELEGRAM
#BREAKING #saudi #trump #mbs
সৌদি যুবরাজ আল ইয়ামামাহ প্রাসাদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে স্বাগত জানিয়েছেন।
@OureAlAqsa
সৌদি যুবরাজ আল ইয়ামামাহ প্রাসাদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে স্বাগত জানিয়েছেন।
@OureAlAqsa
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
#BREAKING
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সৌদি আরব সফরের সময় তাঁকে দেওয়া স্থানীয় কফি খাননি।
ঘাহওয়া, মসলা মেশানো এক ধরনের আরবি কফি, সৌদি আতিথেয়তার একটি প্রধান অংশ।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সৌদি আরব সফরের সময় তাঁকে দেওয়া স্থানীয় কফি খাননি।
ঘাহওয়া, মসলা মেশানো এক ধরনের আরবি কফি, সৌদি আতিথেয়তার একটি প্রধান অংশ।
#BREAKING #TURKEY
ইউক্রেনের সাথে ইস্তানবুলে বৈঠক নিয়ে ক্রেমলিন জানায়—
"রাশিয়ার প্রতিনিধি দল তুর্কিয়েতে আলোচনার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।
কে রাশিয়ার পক্ষ থেকে বৈঠকে অংশ নেবে, তা পুতিন যখন উপযুক্ত মনে করবেন, তখন ঘোষণা করা হবে।"
তুর্কিয়েতে আলোচনায় পুতিনের অংশগ্রহণ সংক্রান্ত জেলেনস্কির প্রস্তাব নিয়ে ক্রেমলিন আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
ইউক্রেনের সাথে ইস্তানবুলে বৈঠক নিয়ে ক্রেমলিন জানায়—
"রাশিয়ার প্রতিনিধি দল তুর্কিয়েতে আলোচনার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।
কে রাশিয়ার পক্ষ থেকে বৈঠকে অংশ নেবে, তা পুতিন যখন উপযুক্ত মনে করবেন, তখন ঘোষণা করা হবে।"
তুর্কিয়েতে আলোচনায় পুতিনের অংশগ্রহণ সংক্রান্ত জেলেনস্কির প্রস্তাব নিয়ে ক্রেমলিন আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
ইউক্রেনের FPV ড্রোনের আঘাতে রাশিয়ান সেনা কুপোকাত 😁
যুদ্ধবিরতির মূহুর্তেও চলছে আক্রমণ 🙂
যুদ্ধবিরতির মূহুর্তেও চলছে আক্রমণ 🙂
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
#BREAKING
ইলন মাস্ক ও ট্রাম্প উভয়ই একসঙ্গে সৌদি সফর করেছেন।
সৌদি আরব সফরে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে থাকা এলন মাস্ক সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের (MbS) সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
ইলন মাস্ক ও ট্রাম্প উভয়ই একসঙ্গে সৌদি সফর করেছেন।
সৌদি আরব সফরে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে থাকা এলন মাস্ক সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের (MbS) সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
সৌদিন সামরিক বাহিনীর প্রধানেরা সিরিয়ালে ট্রাম্পের সাথে সাক্ষাৎ বিনিময় করছেন।
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
রুশ এক সেনা কুরস্কে তাদের ইউনিটের ওপর হামলার সময়ের দৃশ্য ভিডিও করেন।
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
লিবিয়ায় নতুন করে সংঘর্ষ শুরু, শহরে ট্যাংক ও ভারী অস্ত্র মোতায়েন
ত্রিপোলিতে লিবিয়ার দুই প্রতিদ্বন্দ্বী মিলিশিয়া গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে।
দেশটির মিলিশিয়া নেতা আবদুল গানি আল-কিকলি (যিনি ঘেনিওয়া নামেও পরিচিত) হত্যার পর পরিস্থিতি হঠাৎ করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
রাজধানী ত্রিপোলিতে ভারী গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে এবং শহরের বিভিন্ন স্থানে ট্যাংক ও সামরিক যান মোতায়েন করা হয়েছে। লিবিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নাগরিকদের ঘরে অবস্থান করার আহ্বান জানিয়েছে।
এদিকে, সংঘর্ষের আশঙ্কায় ত্রিপোলির মিতিগা বিমানবন্দর থেকে বেসামরিক উড়োজাহাজ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঘটনাস্থলের ফুটেজে দেখা গেছে, নিরাপত্তাহীনতার কারণে দ্রুত উড়োজাহাজ সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
বর্তমানে ত্রিপোলি ও মিসরাতাভিত্তিক মিলিশিয়াদের মধ্যে সংঘর্ষের আশঙ্কা ক্রমেই বাড়ছে।
ত্রিপোলিতে লিবিয়ার দুই প্রতিদ্বন্দ্বী মিলিশিয়া গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে।
দেশটির মিলিশিয়া নেতা আবদুল গানি আল-কিকলি (যিনি ঘেনিওয়া নামেও পরিচিত) হত্যার পর পরিস্থিতি হঠাৎ করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
রাজধানী ত্রিপোলিতে ভারী গোলাগুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে এবং শহরের বিভিন্ন স্থানে ট্যাংক ও সামরিক যান মোতায়েন করা হয়েছে। লিবিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নাগরিকদের ঘরে অবস্থান করার আহ্বান জানিয়েছে।
এদিকে, সংঘর্ষের আশঙ্কায় ত্রিপোলির মিতিগা বিমানবন্দর থেকে বেসামরিক উড়োজাহাজ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঘটনাস্থলের ফুটেজে দেখা গেছে, নিরাপত্তাহীনতার কারণে দ্রুত উড়োজাহাজ সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
বর্তমানে ত্রিপোলি ও মিসরাতাভিত্তিক মিলিশিয়াদের মধ্যে সংঘর্ষের আশঙ্কা ক্রমেই বাড়ছে।