জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে প্রতিরক্ষা অভিযান ও নিরাপত্তা বাহিনীর চলাচলের কোনো লাইভ সম্প্রচার না করতে সব গণমাধ্যম চ্যানেলকে পরামর্শ দিয়েছে ভারতের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। (hn)
থামেনি ইরানের শহীদ রাজায়ি বন্দরের আজকের বিস্ফোরণের ভয়াবহতা!
দাউদাউ করে এখনো জ্বলছে আগুন!
দাউদাউ করে এখনো জ্বলছে আগুন!
প্রোপাগাণ্ডা মেশিন এমন একটা জিনিস,
দুই পক্ষই তাদের গোয়েন্দা সূত্রের প্রোপাগাণ্ডা মেশিন কাজে লাগিয়ে যুদ্ধ শুরু করে আবার শেষও করে দিবে।
এই সময়ে হয়তো দেখা যাবে আসলে সৈন্যরা চিল করতেছে।
মাঝখান দিয়ে দুই দেশেরই জনগণ চরম উত্তেজনা পার করে আবার শান্ত হয়ে যাবে।
দুই পক্ষই তাদের গোয়েন্দা সূত্রের প্রোপাগাণ্ডা মেশিন কাজে লাগিয়ে যুদ্ধ শুরু করে আবার শেষও করে দিবে।
এই সময়ে হয়তো দেখা যাবে আসলে সৈন্যরা চিল করতেছে।
মাঝখান দিয়ে দুই দেশেরই জনগণ চরম উত্তেজনা পার করে আবার শান্ত হয়ে যাবে।
পাকিস্তানি প্রতিরক্ষামন্ত্রী: পারমাণবিক সংঘাতের আশঙ্কা নেই
ভারত-পাকিস্তান দু'দেশই পারমাণবিক শক্তিধর হলেও সংঘাত পারমাণবিক যুদ্ধ পর্যন্ত গড়াবে না বলে মন্তব্য করেছেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। স্পুটনিককে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
উল্লেখ্য, গতকাল মধ্যরাতে কাশ্মীর সীমান্তে ভারী গুলি বিনিময় হয়েছে ভারত ও পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মধ্যে। কোনো হতাহত হয়নি যদিও। দেখা যাক, সংঘাত কতদূর গড়ায়। (hn)
ভারত-পাকিস্তান দু'দেশই পারমাণবিক শক্তিধর হলেও সংঘাত পারমাণবিক যুদ্ধ পর্যন্ত গড়াবে না বলে মন্তব্য করেছেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। স্পুটনিককে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
উল্লেখ্য, গতকাল মধ্যরাতে কাশ্মীর সীমান্তে ভারী গুলি বিনিময় হয়েছে ভারত ও পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মধ্যে। কোনো হতাহত হয়নি যদিও। দেখা যাক, সংঘাত কতদূর গড়ায়। (hn)
ভারত ও পাকিস্তান ব্যয়বহুল যুদ্ধের সামর্থ্য রাখে না। তাই উত্তেজনা কমিয়ে কূটনীতিতে মনোযোগ দেওয়া উচিত। ভারতের অনেকেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক হামলার ডাক দিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করা প্রয়োজন।
প্রথমত, যুদ্ধ অত্যন্ত ব্যয়বহুল, আর ভারত ও পাকিস্তান—দু’টি দেশই দরিদ্র, যারা এ ধরনের ব্যয়বহুল যুদ্ধ চালাতে অক্ষম।
দ্বিতীয়ত, যুদ্ধের ফলাফল অনিশ্চিত। যুদ্ধ শুরু করা সহজ, কিন্তু শেষ কোথায় গিয়ে ঠেকবে, তা বলা অসম্ভব। নেপোলিয়ন ও হিটলার রাশিয়া আক্রমণ করেছিলেন দ্রুত জয়ের প্রত্যাশায়, কিন্তু তাদের পরিণাম সবাই জানে।
তৃতীয়ত, ভারত ও পাকিস্তান উভয়ই পারমাণবিক শক্তিধর দেশ।
সুতরাং যুদ্ধের কথা বলা নিরেট অবিবেচকের কাজ। উভয় দেশের সাধারণ মানুষের উচিত নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ না করে একত্রিত হয়ে তাদের আসল শত্রু—মহামারী আকারে দারিদ্র্য, ব্যাপক বেকারত্ব, ভয়াবহ শিশু অপুষ্টি, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অগ্নিমূল্য, এবং জনসাধারণের জন্য পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষার অভাবের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করা।
লিখেছেন: ভারতের সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি মার্কন্ডেয় কাৎজু
প্রথমত, যুদ্ধ অত্যন্ত ব্যয়বহুল, আর ভারত ও পাকিস্তান—দু’টি দেশই দরিদ্র, যারা এ ধরনের ব্যয়বহুল যুদ্ধ চালাতে অক্ষম।
দ্বিতীয়ত, যুদ্ধের ফলাফল অনিশ্চিত। যুদ্ধ শুরু করা সহজ, কিন্তু শেষ কোথায় গিয়ে ঠেকবে, তা বলা অসম্ভব। নেপোলিয়ন ও হিটলার রাশিয়া আক্রমণ করেছিলেন দ্রুত জয়ের প্রত্যাশায়, কিন্তু তাদের পরিণাম সবাই জানে।
তৃতীয়ত, ভারত ও পাকিস্তান উভয়ই পারমাণবিক শক্তিধর দেশ।
সুতরাং যুদ্ধের কথা বলা নিরেট অবিবেচকের কাজ। উভয় দেশের সাধারণ মানুষের উচিত নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ না করে একত্রিত হয়ে তাদের আসল শত্রু—মহামারী আকারে দারিদ্র্য, ব্যাপক বেকারত্ব, ভয়াবহ শিশু অপুষ্টি, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অগ্নিমূল্য, এবং জনসাধারণের জন্য পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষার অভাবের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করা।
লিখেছেন: ভারতের সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি মার্কন্ডেয় কাৎজু