GAZA LIVE
🔻👉 জম্মু-কাশ্মীরের Udhampur এরিয়ায়, স্বাধীনতাকামী যোদ্ধাদের এম্বুশে ১ ভারতীয় সেনা নিহত হয়েছে। লড়াই চলমান....
নিহত ভারতীয় দখলদার প্যারা স্পেশাল ফোর্সের সেনার ছবি
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
জাবালিয়া পুলিশ স্টেশনে ইজ্রাইলি সন্ত্রাসীদের টার্গেটেড বোম্বিংয়ে ১০ ফিলিস্তিনি শাহাদাৎ বরণ করেছেন
দুঃখজনকভাবে দেশে আবারও র্যাবের দ্বারা বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। কিন্তু মিডিয়াগুলো কীভাবে এড়িয়ে যাচ্ছে সেই ঘটনা— সেই ব্যাপারটা নিয়েই এই লেখাটা।
বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলায় র্যাবের মাদকবিরোধী অভিযানে দুইজন কিশোর গুলিবিদ্ধ হয় এই সোমবারে, তাদের মধ্যে পরবর্তীতে সিয়াম মোল্লা মারা যায় এবং রাকিব আহত অবস্থায় হাসপাতালে আছে এখন।
র্যাবের অফিসিয়াল বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, যে মারা গেছে তার বয়স ২২ বছর এবং যে আহত হয়েছে তার বয়স ২৭ বছর। এরপর প্রায় সকল সংবাদমাধ্যম কোনরকম ক্রসচেক না করে সেটাই প্রচার চালাচ্ছে।
আমার ব্যক্তিগত অনুসন্ধানে মনে হচ্ছে এইখানে বড়সড় ঘাপলা আছে।
এই দুইজনের একজন (রাকিব) এবারের এসএসসি পরীক্ষার্থী, আর একজন(সিয়াম) গতবছর এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে এবার ইন্টারমিডিয়েট ফার্স্ট ইয়ারে পড়ে কলেজে। তাহলে প্র্যাকটিক্যালি চিন্তা করেন তো এই ছেলেদের বয়স কীভাবে ২২ এবং ২৭ বছর হয়?
ওই এলাকাবাসীর মাধ্যমে দুইজনের এসএসসি রেজিস্ট্রেশন কার্ডের ছবি হাতে পেয়েছি।
ওইজায়গার তথ্য মোতাবেক,
সিয়ামের জন্ম তারিখ ২৪/০২/২০০৮
রাকিবের জন্ম তারিখ ০১/৮/২০০৭
মানে দুইজনের বয়সই ১৮ বছরের কম, আইন অনুযায়ী দুইজনই শিশু।
এই ব্যাপারটা এড়ানোর জন্যই কি তাহলে ইচ্ছামতো একটা অফিসিয়াল বিবৃতি দেওয়া হয়েছে?
তাছাড়া, তাদের অফিসিয়াল বয়ানে দেখে মনে হচ্ছে এরা ছিলো মাদক ব্যবসায়ী।
এই পয়েন্টে আমি কনক্লুসিভ কোন মতামত দিবো না। এটা নিয়ে তদন্তের অবকাশ রয়েছে বলে মনে করি। ধরে নেই ছেলেগুলো মাদকসেবী ছিলো (কনক্লুসিভ রিমার্ক না, জাস্ট অবস্থা বোঝাতে), কিন্তু মাদকসেবী হলে তাদের ধরে নিয়ে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসাটাই হলো আইনের শাসন। আর তাদের যা বয়স, সেই হিসাব বিবেচনায় নিলে ছেলেদুইটা বিশাল বড় মাদক ব্যবসায়ী ছিলো—এমন দাবি করাটা কেমন যেন অসঙ্গতিপূর্ণ মনে হয় না?
ওই এলাকার থানার ওসি সংবাদমাধ্যমে কথা বলার সময় জানিয়েছেন (ভিডিও আছে মিডিয়ায়) সাদাপোশাকে থাকা র্যাবের সদস্যরা অভিযান চালাতে গেলে ধস্তাধস্তি হয়, এখন ধস্তাধস্তির প্রতিরোধে সেল্ফ ডিফেন্সে গুলি করা হয়।
প্রশ্ন হলো— এই কিশোর ছেলেগুলো যদি ধস্তাধস্তি করেও সেটা কি সরাসরি গুলি করে প্রতিরোধ করার মত সেই লেভেলের সিরিয়াস কিছু ছিলো? মানে সরাসরি গুলি করার জাস্টিফিকেশন এতোটাই সোজা? এই ব্যাপারেও তদন্ত হওয়া উচিৎ বলে মনে করি।
একটা জিনিস খেয়াল করে দেখেন— সেই সাদাপোশাকে গিয়ে অভিযান চালানো, মুখস্থ বিবৃতি দেওয়া, আত্মরক্ষার্থে গুলি এবং সেই গুলিতে যারা মারা গেছে, তাদেরকে বিশাল বড় ক্রিমিনাল হিসাবে বিবৃতি দেওয়া, এই মডেলগুলো কোন আমলের?
বরিশালের এই ঘটনা দেখে কি তাহলে ঠিক সেই একই মডেল মনে হচ্ছে না?
পুরো এই ঘটনার সিরিয়াস লেভেলে তদন্ত হওয়া দরকার। এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলেও এক্সট্রাজুডিশিয়াল কিলিং বা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটবে (বিশেষ করে যেখানে বিশাল গুরুতর সেল্ফ ডিফেন্সের ক্ষেত্র নাই মানে তুচ্ছ ঘটনায়), সেটা কি মেনে নেওয়ার মত কোন ঘটনা?
আর সংবাদকর্মী ভাইদের প্রতি অনুরোধ করবো, মুখস্থ বিবৃতি ছাপানোর কাজ আর কতদিন চলবে? একটু কি অন ফিল্ড অনুসন্ধান করে খোঁজ খবর নেওয়া উচিৎ নয়? ১৮ বছরের কম বয়সী ( মানে আইনত শিশু) ছেলেদেরকে সরাসরি গুলি করে দেওয়া হলো, অথচ নিউজে তাদের বয়স দেখানো হচ্ছে ২২ এবং ২৭ বছর— এটা কি কোন যৌক্তিক কাজ হচ্ছে? আর ১৮ বছরের কম বয়স হওয়ার জন্য তাদের জন্য আইনগত স্পেশাল প্রটেকশন আছে, এই ব্যাপারগুলো সম্পর্কে কি দায়িত্বশীলরা অবগত?
এই পুরো ঘটনার ফেয়ার তদন্ত দরকার। এই ঘটনাগুলো এভাবে ধামাচাপা পড়তে পারে না।
সাইদ আব্দুল্লাহ
বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলায় র্যাবের মাদকবিরোধী অভিযানে দুইজন কিশোর গুলিবিদ্ধ হয় এই সোমবারে, তাদের মধ্যে পরবর্তীতে সিয়াম মোল্লা মারা যায় এবং রাকিব আহত অবস্থায় হাসপাতালে আছে এখন।
র্যাবের অফিসিয়াল বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, যে মারা গেছে তার বয়স ২২ বছর এবং যে আহত হয়েছে তার বয়স ২৭ বছর। এরপর প্রায় সকল সংবাদমাধ্যম কোনরকম ক্রসচেক না করে সেটাই প্রচার চালাচ্ছে।
আমার ব্যক্তিগত অনুসন্ধানে মনে হচ্ছে এইখানে বড়সড় ঘাপলা আছে।
এই দুইজনের একজন (রাকিব) এবারের এসএসসি পরীক্ষার্থী, আর একজন(সিয়াম) গতবছর এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে এবার ইন্টারমিডিয়েট ফার্স্ট ইয়ারে পড়ে কলেজে। তাহলে প্র্যাকটিক্যালি চিন্তা করেন তো এই ছেলেদের বয়স কীভাবে ২২ এবং ২৭ বছর হয়?
ওই এলাকাবাসীর মাধ্যমে দুইজনের এসএসসি রেজিস্ট্রেশন কার্ডের ছবি হাতে পেয়েছি।
ওইজায়গার তথ্য মোতাবেক,
সিয়ামের জন্ম তারিখ ২৪/০২/২০০৮
রাকিবের জন্ম তারিখ ০১/৮/২০০৭
মানে দুইজনের বয়সই ১৮ বছরের কম, আইন অনুযায়ী দুইজনই শিশু।
এই ব্যাপারটা এড়ানোর জন্যই কি তাহলে ইচ্ছামতো একটা অফিসিয়াল বিবৃতি দেওয়া হয়েছে?
তাছাড়া, তাদের অফিসিয়াল বয়ানে দেখে মনে হচ্ছে এরা ছিলো মাদক ব্যবসায়ী।
এই পয়েন্টে আমি কনক্লুসিভ কোন মতামত দিবো না। এটা নিয়ে তদন্তের অবকাশ রয়েছে বলে মনে করি। ধরে নেই ছেলেগুলো মাদকসেবী ছিলো (কনক্লুসিভ রিমার্ক না, জাস্ট অবস্থা বোঝাতে), কিন্তু মাদকসেবী হলে তাদের ধরে নিয়ে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসাটাই হলো আইনের শাসন। আর তাদের যা বয়স, সেই হিসাব বিবেচনায় নিলে ছেলেদুইটা বিশাল বড় মাদক ব্যবসায়ী ছিলো—এমন দাবি করাটা কেমন যেন অসঙ্গতিপূর্ণ মনে হয় না?
ওই এলাকার থানার ওসি সংবাদমাধ্যমে কথা বলার সময় জানিয়েছেন (ভিডিও আছে মিডিয়ায়) সাদাপোশাকে থাকা র্যাবের সদস্যরা অভিযান চালাতে গেলে ধস্তাধস্তি হয়, এখন ধস্তাধস্তির প্রতিরোধে সেল্ফ ডিফেন্সে গুলি করা হয়।
প্রশ্ন হলো— এই কিশোর ছেলেগুলো যদি ধস্তাধস্তি করেও সেটা কি সরাসরি গুলি করে প্রতিরোধ করার মত সেই লেভেলের সিরিয়াস কিছু ছিলো? মানে সরাসরি গুলি করার জাস্টিফিকেশন এতোটাই সোজা? এই ব্যাপারেও তদন্ত হওয়া উচিৎ বলে মনে করি।
একটা জিনিস খেয়াল করে দেখেন— সেই সাদাপোশাকে গিয়ে অভিযান চালানো, মুখস্থ বিবৃতি দেওয়া, আত্মরক্ষার্থে গুলি এবং সেই গুলিতে যারা মারা গেছে, তাদেরকে বিশাল বড় ক্রিমিনাল হিসাবে বিবৃতি দেওয়া, এই মডেলগুলো কোন আমলের?
বরিশালের এই ঘটনা দেখে কি তাহলে ঠিক সেই একই মডেল মনে হচ্ছে না?
পুরো এই ঘটনার সিরিয়াস লেভেলে তদন্ত হওয়া দরকার। এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আমলেও এক্সট্রাজুডিশিয়াল কিলিং বা বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটবে (বিশেষ করে যেখানে বিশাল গুরুতর সেল্ফ ডিফেন্সের ক্ষেত্র নাই মানে তুচ্ছ ঘটনায়), সেটা কি মেনে নেওয়ার মত কোন ঘটনা?
আর সংবাদকর্মী ভাইদের প্রতি অনুরোধ করবো, মুখস্থ বিবৃতি ছাপানোর কাজ আর কতদিন চলবে? একটু কি অন ফিল্ড অনুসন্ধান করে খোঁজ খবর নেওয়া উচিৎ নয়? ১৮ বছরের কম বয়সী ( মানে আইনত শিশু) ছেলেদেরকে সরাসরি গুলি করে দেওয়া হলো, অথচ নিউজে তাদের বয়স দেখানো হচ্ছে ২২ এবং ২৭ বছর— এটা কি কোন যৌক্তিক কাজ হচ্ছে? আর ১৮ বছরের কম বয়স হওয়ার জন্য তাদের জন্য আইনগত স্পেশাল প্রটেকশন আছে, এই ব্যাপারগুলো সম্পর্কে কি দায়িত্বশীলরা অবগত?
এই পুরো ঘটনার ফেয়ার তদন্ত দরকার। এই ঘটনাগুলো এভাবে ধামাচাপা পড়তে পারে না।
সাইদ আব্দুল্লাহ
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
সাবাশ জামাতে ইসলাম। পারলে সন্তোষ শার্মার পদচুম্বন করে দিতেন।
দাদার আশীর্বাদ যেহেতু জামাত পেয়েছে, এবার তাহলে জামাতকে কে নির্বাচিত হতে কে ঠেকায়?
দাদার আশীর্বাদ যেহেতু জামাত পেয়েছে, এবার তাহলে জামাতকে কে নির্বাচিত হতে কে ঠেকায়?
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
পশ্চিম তীরে সন্ত্রাসী ইজরায়েলের গুলিতে একজন শহিদ।
যারা বলে হামাসের হামলার আগে গাজাবাসীরা শান্তিতে ছিল, তাদেরকে জিজ্ঞেস করুন পশ্চিম তীরের মানুষেরা কী দোষ করেছে? তাদেরকে মারছে কেন তোর আব্বুরা? আহলে হাদিসদের কাছে জিজ্ঞেস করুন ওদের আব্বুরা পশ্চিম তীরের বাসিন্দাদেরকে প্রতিনিয়ত শহিদ করছে কোন অপরাধে?
যারা বলে হামাসের হামলার আগে গাজাবাসীরা শান্তিতে ছিল, তাদেরকে জিজ্ঞেস করুন পশ্চিম তীরের মানুষেরা কী দোষ করেছে? তাদেরকে মারছে কেন তোর আব্বুরা? আহলে হাদিসদের কাছে জিজ্ঞেস করুন ওদের আব্বুরা পশ্চিম তীরের বাসিন্দাদেরকে প্রতিনিয়ত শহিদ করছে কোন অপরাধে?
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
কাশ্মীরের এই ঘটনা নিয়ে বলিউডে যেই মুভিটা রিলিজ হবে সেখানে শুভেন্দু এবং এই মহিলাকে অভিনয়ে রাখার আবেদন করছি। তারা ভালো অভিনয় পারে।
This media is not supported in your browser
VIEW IN TELEGRAM
আজ ভূমিকম্পের সময় ইস্তাম্বুলের একটি মাদরাসায় এই চিত্র দেখা যায়। (hn)
ইন্দাস চুক্তি নিয়ে নতুন টানাপোড়েন
ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে পরমাণু শক্তিধর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে শান্তির প্রতীক হিসেবে বিবেচিত ইন্দাস জলচুক্তি হঠাৎ করে স্থগিত করলো ভারত।
১৯৬০ সালে তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নেহেরু ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের মধ্যে স্বাক্ষরিত এই চুক্তির মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে জলবণ্টনের সুনির্দিষ্ট নিয়ম নির্ধারিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী, ভারত পূর্ব দিকের নদীগুলোর উপর নিয়ন্ত্রণ পায়, আর পাকিস্তান পশ্চিম দিকের নদীগুলোর অধিকাংশ পানি ব্যবহারের অধিকার পায়।
পাকিস্তান ইন্দাস নদী ব্যবস্থার প্রায় ৮০ শতাংশ পানি ব্যবহার করে থাকে, যা বিশ্বের অন্যতম উদার জলবণ্টন চুক্তি হিসেবে পরিচিত।
এই চুক্তিতে তিন-স্তরের একটি বিরোধ নিষ্পত্তির প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত রয়েছে এবং এটি এতটাই কার্যকর ছিল যে, ১৯৬০ সালের পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে একাধিক যুদ্ধ হলেও কেউই এই চুক্তি লঙ্ঘন করেনি।
তবে ভারত গতকালকের উত্তেজনার জের ধরে আজ হঠাৎ করেই এই চুক্তি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতদিন ধরে টিকিয়ে রাখা একটি সফল ও স্থিতিশীল চুক্তি ভারত কেন একচেটিয়াভাবে স্থগিত করল, তা এখনো রহস্যঘেরা!
[mh]
ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে পরমাণু শক্তিধর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে শান্তির প্রতীক হিসেবে বিবেচিত ইন্দাস জলচুক্তি হঠাৎ করে স্থগিত করলো ভারত।
১৯৬০ সালে তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নেহেরু ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের মধ্যে স্বাক্ষরিত এই চুক্তির মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে জলবণ্টনের সুনির্দিষ্ট নিয়ম নির্ধারিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী, ভারত পূর্ব দিকের নদীগুলোর উপর নিয়ন্ত্রণ পায়, আর পাকিস্তান পশ্চিম দিকের নদীগুলোর অধিকাংশ পানি ব্যবহারের অধিকার পায়।
পাকিস্তান ইন্দাস নদী ব্যবস্থার প্রায় ৮০ শতাংশ পানি ব্যবহার করে থাকে, যা বিশ্বের অন্যতম উদার জলবণ্টন চুক্তি হিসেবে পরিচিত।
এই চুক্তিতে তিন-স্তরের একটি বিরোধ নিষ্পত্তির প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত রয়েছে এবং এটি এতটাই কার্যকর ছিল যে, ১৯৬০ সালের পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে একাধিক যুদ্ধ হলেও কেউই এই চুক্তি লঙ্ঘন করেনি।
তবে ভারত গতকালকের উত্তেজনার জের ধরে আজ হঠাৎ করেই এই চুক্তি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এতদিন ধরে টিকিয়ে রাখা একটি সফল ও স্থিতিশীল চুক্তি ভারত কেন একচেটিয়াভাবে স্থগিত করল, তা এখনো রহস্যঘেরা!
[mh]
ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তনে হতবাক ইসরায়েলের শীর্ষ কর্মকর্তারা
২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার জন্য ইসরায়েলকে আহ্বান জানিয়েছিল ট্রাম্প।
কিন্তু এখন ২০২৫ সালে এসে সেই পরিকল্পনা থেকে পিছিয়ে আসায় তথা ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তনে বিস্মিত হয়েছেন ইসরায়েলের শীর্ষ কর্মকর্তারা।
ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ এবং সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা বিশ্বাস করেছিলেন, ২০২৫ সালের কোনো এক পর্যায়ে ট্রাম্প ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় পূর্ণমাত্রার হামলার প্রতি সম্মতি জানাবেন।
তবে ট্রাম্পের এই হঠাৎ পরিবর্তিত অবস্থান ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের কৌশলগত পরিকল্পনায় ভালোই ধাক্কা দিয়েছে।
সোর্স- দ্য জেরুজালেম পোস্ট
[mh]
২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার জন্য ইসরায়েলকে আহ্বান জানিয়েছিল ট্রাম্প।
কিন্তু এখন ২০২৫ সালে এসে সেই পরিকল্পনা থেকে পিছিয়ে আসায় তথা ট্রাম্পের অবস্থান পরিবর্তনে বিস্মিত হয়েছেন ইসরায়েলের শীর্ষ কর্মকর্তারা।
ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ এবং সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা বিশ্বাস করেছিলেন, ২০২৫ সালের কোনো এক পর্যায়ে ট্রাম্প ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় পূর্ণমাত্রার হামলার প্রতি সম্মতি জানাবেন।
তবে ট্রাম্পের এই হঠাৎ পরিবর্তিত অবস্থান ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের কৌশলগত পরিকল্পনায় ভালোই ধাক্কা দিয়েছে।
সোর্স- দ্য জেরুজালেম পোস্ট
[mh]
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সামনেই এলন মাস্ক ও মার্কিন অর্থমন্ত্রী বেসেন্টের ঝগড়া
গত সপ্তাহে হোয়াইট হাউসে এক বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এলন মাস্ক ও মার্কিন অর্থমন্ত্রী বেসেন্টের মধ্যে ইন্টারনাল রেভিনিউ সার্ভিস (IRS) সংক্রান্ত একটি ইস্যুতে তীব্র বাকবিতণ্ডা হয়।
এসময় তাদের তর্ক এতটাই উত্তপ্ত পর্যায়ে পৌঁছায় যে, দুজনের মাঝে একজন সহকারী ঢুকে পড়েন তাঁদের আলাদা করার জন্য।
[mh]
গত সপ্তাহে হোয়াইট হাউসে এক বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এলন মাস্ক ও মার্কিন অর্থমন্ত্রী বেসেন্টের মধ্যে ইন্টারনাল রেভিনিউ সার্ভিস (IRS) সংক্রান্ত একটি ইস্যুতে তীব্র বাকবিতণ্ডা হয়।
এসময় তাদের তর্ক এতটাই উত্তপ্ত পর্যায়ে পৌঁছায় যে, দুজনের মাঝে একজন সহকারী ঢুকে পড়েন তাঁদের আলাদা করার জন্য।
[mh]
সিরিয়া নিষেধাজ্ঞা শিথিল করছে ইইউ, তবে তুরস্ক নিয়ে উদ্বেগে বাঁধা দিচ্ছে গ্রিস
বাশার আল-আসাদের পতনের পর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) সিরিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা শিথিল করতে শুরু করেছে।
তবে গ্রিস ও দক্ষিণ সাইপ্রাস প্রশাসন তুরস্কের ক্রমবর্ধমান প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আরও নিষেধাজ্ঞা শিথিলের ক্ষেত্রে আপত্তি জানাচ্ছে।
গ্রিস ও দক্ষিণ সাইপ্রাস সিরিয়ার নতুন নেতা আহমেদ আল-শারার কাছ থেকে স্পষ্ট গ্যারান্টি চাইছে—বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা এবং তুরস্কের সঙ্গে কোনো নতুন চুক্তি রোধ করার বিষয়ে।
তারা নিশ্চিত হতে চায়, সিরিয়ায় তুরস্কের প্রভাব বিস্তার ঠেকাতে যেনো শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করা হয়।
[mh]
বাশার আল-আসাদের পতনের পর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) সিরিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা শিথিল করতে শুরু করেছে।
তবে গ্রিস ও দক্ষিণ সাইপ্রাস প্রশাসন তুরস্কের ক্রমবর্ধমান প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আরও নিষেধাজ্ঞা শিথিলের ক্ষেত্রে আপত্তি জানাচ্ছে।
গ্রিস ও দক্ষিণ সাইপ্রাস সিরিয়ার নতুন নেতা আহমেদ আল-শারার কাছ থেকে স্পষ্ট গ্যারান্টি চাইছে—বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা এবং তুরস্কের সঙ্গে কোনো নতুন চুক্তি রোধ করার বিষয়ে।
তারা নিশ্চিত হতে চায়, সিরিয়ায় তুরস্কের প্রভাব বিস্তার ঠেকাতে যেনো শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করা হয়।
[mh]